spot_img

― Advertisement ―

spot_img

পবিপ্রবিতে রাতভর র‍্যাগিংয়ে হাসপাতালে ৩শিক্ষার্থী, বহিষ্কার  ৭

মোঃ সাইফুল ইসলাম, পবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ র‍্যাগিংয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অবলম্বনের ঘোষণা দিলেও রাতভর র‍্যাগিংয়ে পটুয়াখালী বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) ৩ শিক্ষার্থীকে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসশরতের কাশফুলে মুগ্ধতা: পবিপ্রবির এম কেরামত আলী হলের পরিবেশ

শরতের কাশফুলে মুগ্ধতা: পবিপ্রবির এম কেরামত আলী হলের পরিবেশ

মোঃ সাইফুল ইসলাম, পবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ শরতের এই সময়টা যেন প্রকৃতির এক নতুন রূপ ধারণ করে। পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের(পবিপ্রবি) এম. কেরামত আলী হলের পরিবেশও এর ব্যতিক্রম নয়। হলের সামনে সারি সারি সাদা কাশফুল বাতাসে হেলে-দুলে, এক অপরূপ দৃশ্য উপস্থাপন করছে।

প্রতি বছর এই সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কাশফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসে। কাশফুলের সাদা রঙ এবং হলের পেছনের সবুজ বৃক্ষরাজি মিলে এক চমৎকার প্রাকৃতিক দৃশ্য তৈরি করেছে। এসময় অনেক শিক্ষার্থী এবং পর্যটকরা ছবিও তুলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, “কাশফুল শরতের আভাস দেয়। এটি আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি অংশ। কাশফুলের সৌন্দর্য মানুষের মনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। কাশফুলের সৌন্দর্য যেকোনো মানুষের মনে মুগ্ধতা সৃষ্টি করে।”

এম. কেরামত আলী হলের সামনে কাশফুলের উপস্থিতি শুধু সৌন্দর্যই নয়, বরং এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে মেলবন্ধনের একটি পর্যটন স্পট। এই সময়টি তাদের জন্য relaxation এবং প্রাণবন্ততার সময়।

আরও পড়ুনঃ ১৫০ কি.মি পরিভ্রমণে রাজশাহী কলেজ রোভার স্কাউট 

এছাড়াও শরতের কাশফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছাড়াও স্কুলের ছোটছোট শিশু, কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে সকল বয়সের মানুষ এখানে এসে কাশফুল সৌন্দর্য উপভোগ করেন।

শরতের কাশফুলের এই মুগ্ধতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙ্গিনায় ভিন্ন রকমের একটি অনুভূতি সৃষ্টি করে, যা শিক্ষার্থীদের মনে আনন্দ এবং সৃষ্টিশীলতার উৎসাহ যোগায়। এই সৌন্দর্যকে অনুভব করতে আসা প্রত্যেকের জন্য এক বিশেষ অভিজ্ঞতা।