spot_img

― Advertisement ―

spot_img

ইবিতে শিক্ষার্থীদের জন্য লোকাল বাসে হাফ ভাড়ার সিদ্ধান্ত

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য লোকাল বাসে হাফ ভাড়া কার্যকরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।রবিবার বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, বৈষম্যবিরোধী...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসইবিতে আইন বিভাগের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালন

ইবিতে আইন বিভাগের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালন

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) আইন বিভাগ “আমাদের অধিকার, আমাদের ভবিষ্যৎ, এখনই” প্রতিপাদ্যে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস-২০২৪ উদযাপন করেছে। বুধবার (১১ ডিসেম্বর) আইন বিভাগের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য আয়োজনে এ দিবসটি পালন করা হয়।

দিবসটি উপলক্ষে সকাল সাড়ে ১১টায় মীর মশাররফ হোসেন ভবনের সামনে থেকে একটি র‍্যালি শুরু হয়। র‍্যালিটি ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকের সামনে এসে শেষ হয়। এরপর সেখানে অনুষ্ঠিত হয় সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা।

র‍্যালিতে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের হাতে বিভিন্ন মানবাধিকার বিষয়ক প্ল্যাকার্ড দেখা যায়। সেগুলোর মধ্যে ছিল, “সহনশীলতা এবং মানবাধিকার একে অপরের প্রয়োজন,” “মর্যাদা হল সমস্ত অধিকারের মূল ভিত্তি,” “কোনো কারণ মানবাধিকারের অপব্যবহারকে ন্যায্যতা দিতে পারে না,” এবং “সমতা একটি অধিকার, বিশেষাধিকার নয়।”

আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন বিভাগের অধ্যাপক ড. নূরুন নাহার, অধ্যাপক ড. হালিমা খাতুন এবং সহযোগী অধ্যাপক ড. আরমীন খাতুন। তারা বলেন, মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আইনের শিক্ষার্থীদের সচেতন ও সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় আইন সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে সমাজে ন্যায়বিচারের পরিবেশ তৈরি করতে শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তারা।

আরও পড়ুনঃ আগামী ১৫ ডিসেম্বর বুটেক্সসাসের কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচন

আইন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. রেবা মণ্ডল বলেন, শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে মানবাধিকার দিবসটি পালিত হয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এ দিবস পালনের মধ্য দিয়ে মানবাধিকার সুরক্ষায় কার্যকর ভূমিকা পালনে শিক্ষার্থীরা আরও অনুপ্রাণিত হবে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, মানবাধিকার সুরক্ষায় সরকারি ও বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রেই সমন্বিত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।

আলোচনা সভায় বক্তারা আগামী বছর থেকে আরও ব্যাপকভাবে দিবসটি পালনের আশ্বাস দেন। তারা মানবাধিকারের সার্বজনীনতা এবং তা রক্ষায় আইন শিক্ষার্থীদের দায়বদ্ধতা নিয়ে আলোকপাত করেন।