spot_img

― Advertisement ―

spot_img

মোফাজ্জল-মোমেনা চাকলাদার মহিলা কলেজে অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ “মানসম্মত শিক্ষা ও নৈতিকতার অনুশীলন” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে শনিবার সকালে সাভারের মোফাজ্জল-মোমেনা চাকলাদার মহিলা কলেজ প্রাঙ্গণে অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনমোফাজ্জল-মোমেনা চাকলাদার মহিলা কলেজে অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

মোফাজ্জল-মোমেনা চাকলাদার মহিলা কলেজে অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ “মানসম্মত শিক্ষা ও নৈতিকতার অনুশীলন” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে শনিবার সকালে সাভারের মোফাজ্জল-মোমেনা চাকলাদার মহিলা কলেজ প্রাঙ্গণে অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খানের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আজাদ খান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক অতিরিক্ত সচিব আবদুল আজিজ, সাভার সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোঃ জহিরুল ইসলাম এবং কলেজটির প্রতিষ্ঠাতা খায়রুল আলম চাকলাদার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এসএমএ জামান।

এছাড়া অনুষ্ঠানে সাভার ও আশুলিয়া অঞ্চলের বিভিন্ন স্কুল ও কলেজ প্রধান, শিক্ষাবিদ, শিক্ষক, সমাজকর্মী, এনজিও প্রতিনিধি, টিআইবি ও সনাকের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধি, ব্যবসায়ী এবং বিশিষ্ট নাগরিকরা অংশগ্রহণ করেন।

আরও পড়ুনঃ গণতান্ত্রিক নেতৃত্ব বিকাশে ছাত্র সংসদ নির্বাচন দাবি রাজশাহী কলেজ শিক্ষার্থীদের

সমাবেশে বক্তারা বলেন, শিক্ষা কেবল ডিগ্রি বা চাকরির জন্য নয়, বরং একজন মানুষকে পরিপূর্ণ ও সৎ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য অপরিহার্য। এ জন্য মানসম্মত শিক্ষা অর্জনের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের নৈতিক মূল্যবোধ, মানবিকতা ও সামাজিক দায়বদ্ধতা চর্চা করতে হবে। পরিবার, শিক্ষক ও সমাজের সুধীজন একসঙ্গে কাজ করলে শিক্ষার্থীদের চরিত্র গঠন ও মান উন্নয়ন সম্ভব। বক্তারা আরও বলেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নৈতিকভাবে শক্তিশালী না করতে পারলে শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য পূর্ণতা পাবে না।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত অভিভাবক ও সুধীজনেরা কলেজ কর্তৃপক্ষের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, এ ধরনের আয়োজন শিক্ষার্থীদের মাঝে ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে এবং সমাজে সৎ, দক্ষ ও দায়িত্বশীল নাগরিক গড়ে তুলতে সহায়ক হবে।