spot_img

― Advertisement ―

spot_img

পবিপ্রবিতে রাতভর র‍্যাগিংয়ে হাসপাতালে ৩শিক্ষার্থী, বহিষ্কার  ৭

মোঃ সাইফুল ইসলাম, পবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ র‍্যাগিংয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অবলম্বনের ঘোষণা দিলেও রাতভর র‍্যাগিংয়ে পটুয়াখালী বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) ৩ শিক্ষার্থীকে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসপবিপ্রবিতে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাদান ও শিক্ষণ উপকরণ সহায়তা 

পবিপ্রবিতে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষাদান ও শিক্ষণ উপকরণ সহায়তা 

মোঃ সাইফুল ইসলাম, পবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি)   সুবিধাবঞ্চিত ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য শিক্ষাদান ও শিক্ষণ উপকরণ সহায়তা প্রজেক্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) সকাল ১১ টায় পবিপ্রবির কৃষি অনুষদের কনফারেন্স কক্ষে উক্ত অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। 

 সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষাকার্যক্রম নিশ্চিত করতে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের দ্বারা পরিচালিত “ঘাসফুল বিদ্যালয়” কে শিক্ষা সহায়তা হিসেবে এলজি ইলেকট্রনিক্স বাংলাদেশ ব্রাঞ্চের সহযোগিতায় ট্রাই ডিজিটালের পর্যবেক্ষণে আট লক্ষ্য টাকার অনুদান প্রদান করা হয়।

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আতিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে  এলজি ইলেকট্রনিক্স বাংলাদেশের জেনারেল ম্যানেজার মো: জুলফিকার আলী,বিশেষ অতিথি হিসেবে রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. এস. এম. হেমায়েত জাহান,সৃজনী বিদ্যানিকেতনের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান, ঘাসফুল বিদ্যালয়ের সভাপতি ফারিহা তাসনীমসহ অন্যান্য শিক্ষক এবং সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বলেন,সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের অল্পতেই তুষ্ট এবং তাদের যে সন্তুষ্টির যে হাসি দেখে আমি খুবই আবেগাপ্লুত হই।

আরও পড়ুনঃ বন্যা কবলিতদের সহায়তায় ডু সামথিং ফাউন্ডেশন

অধ্যাপক ড. এস. এম. হেমায়েত জাহান বলেন, সুন্দর মন থাকলে সুন্দর পৃথিবী গড়া সম্ভব,স্বল্প পরিসরে হলেও “ঘাসফুল বিদ্যালয়” তাঁর বাস্তব উদাহরণ। 

মো: জুলফিকার আলী বলেন, কোনোরকম বেনিফিট ছাড়া দীর্ঘ বারো বছর ধরে এমন একটা কার্যক্রম পরিচালনা সত্যিই অকল্পনীয়। অনেকে অনেক কিছু শুরু করে কিন্তু এক দুই বছর তা আবার বন্ধ হয়ে যায়। তিনি ঘাসফুল বিদ্যালয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং এলজি ইলেকট্রনিকস বাংলাদেশ সবসময় এমন কার্যক্রমের পাশে থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।