spot_img

― Advertisement ―

spot_img

পাঁচবিবিতে ঈদে অনন্য দৃষ্টান্ত: ২ হাজার পরিবারে মাংস বিতরণ ছাত্রনেতা শামীমের

আল আমিন, জয়পুরহাট প্রতিনিধি: ঈদুল আজহার ত্যাগ ও মানবিকতার চেতনা বাস্তবে রূপ দিতে জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে ব্যতিক্রমী এক উদাহরণ স্থাপন করেছেন ছাত্রদলের সাবেক নেতা শামীম...
প্রচ্ছদসারা বাংলা“চেষ্টা করেও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানা যায় নি”

“চেষ্টা করেও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানা যায় নি”

খুবি প্রতিনিধিঃ

চেষ্টা করেও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির লাগাম টানা যায় নি। গরুর মাংসের কেজি ৬৬৫ টাকা শুনে বাজারে এসেছিলাম। এসে দেখি বিক্রেতারা প্রতি কেজি ৭২০ টাকা করে বিক্রি করছে। সবশেষে সবজি কিনেই বাড়ি ফিরতে হলো। শুক্রবার খুলনার গল্লামারি বাজারে মনে একরাশ কষ্ট নিয়ে এ কথা জানান এ এলাকার বাসিন্দা পায়েল আক্তার।

গত ১৫ই মার্চ সরকার কর্তৃক ২৯টি পণ্যের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। কিন্তু সরেজমিনে খুলনার গল্লামারি বাজার পরিদর্শন করে জানা যায়, বিক্রেতারা সরকার নির্ধারিত দামের তোয়াক্কা না করে নিজেদের মতো উচ্চ দামে বিক্রি করে যাচ্ছে এসব পণ্য।

সরকার কর্তৃক নির্ধারিত দাম অনুযায়ী, প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬৬৪টাকা, আলু ২৮ টাকা, ব্রয়লার মুরগি ১৭৫ টাকা, সোনালী মুরগি ২৬২ টাকা, ফুলকপি ২৯ টাকা, বাঁধাকপি ২৮ টাকা, শুকনো মরিচ ৩২৭ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৬৫ টাকা, ছোলা ৯৮ টাকা।

কিন্তু বাজারের বিক্রয় মূল্য, প্রতি কেজি গরুর মাংস ৭২০টাকা, আলু ৪০টাকা, ব্রয়লার মুরগি ২০০টাকা, সোনালী মুরগি ২৮০টাকা, ফুলকপি ৭০টাকা, বাঁধাকপি ৩০টাকা, শুকনো মরিচ ৬০০টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৮০ টাকা, ছোলা ১০৫ টাকা।
গরুর মাংস বিক্রেতা মহিব উদ্দিন বলেন, “ভারত থেকে গরু আমদানি কমে যাওয়ায় আমরা সরকার কর্তৃক নির্ধারিত মূল্যে মাংস বিক্রি করতে পারছি না।

বাজারের মুদি দোকানদার রাজু সরদার জানান, ‘পাইকারি বিক্রেতারা এখনো উচ্চ দামে পণ্য বিক্রি করায় তারা এই দামে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে।’

প্রতিনিয়ত নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ায় হাপিয়ে উঠেছে পায়েলসহ আরো অনেক সাধারণ জনগণ। বিশেষজ্ঞদের মতে আমরা যদি আমাদের প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি উৎপাদনে সচেষ্ট হই, তবে একদিকে যেমন আমদানির প্রবণতা কমে আসবে ঠিক তেমনি মুনাফালোভী ব্যবসায়ীদের অসৎ উদ্দেশ্যও নস্যাৎ হবে।