spot_img

― Advertisement ―

spot_img

আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে জমি দখলের চেষ্টা, চন্দনাইশে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কা

মোহাম্মদ ইসমাইল, চট্টগ্রাম প্রতিনিধিঃ চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার দক্ষিণ জোয়ারা এলাকায় জমি সংক্রান্ত বিরোধে আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে জমি দখলের প্রস্তুতির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায়...
প্রচ্ছদসারা বাংলাবই জ্ঞান ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করে: চসিক মেয়র

বই জ্ঞান ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করে: চসিক মেয়র

মোহাম্মদ ইসমাইল, চট্টগ্রাম প্রতিনিধিঃ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) আয়োজিত অমর একুশে বইমেলার প্রস্তুতি সভায় সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন তরুণ প্রজন্মের উন্নয়নে বইয়ের ভূমিকা এবং মেলার গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “বই জ্ঞান ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করে। তাই তরুণদের মাদক, মোবাইল আসক্তি এবং কিশোর গ্যাং কালচার থেকে দূরে রাখতে বইমেলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। চসিক পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের এই বইমেলায় সম্পৃক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।”

বৃহস্পতিবার(২৮নভেম্বর) চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত অমর একুশে বইমেলা আয়োজনের এক প্রস্তুতি সভায় এ মন্তব্য করেন মেয়র।

সভায় সৃজনশীল প্রকাশক পরিষদের পক্ষ থেকে মেলার ভেন্যু নগরীর জিমনেসিয়াম মাঠে স্থানান্তরের প্রস্তাব দেওয়া হয় এবং মেলার সময়সূচি ১ থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণের সুপারিশ করা হয়। মেয়র জানান, এই প্রস্তাবগুলো গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

ডা. শাহাদাত বলেন, “বইমেলা শুধু বই বিক্রির জায়গা নয়, এটি একটি সাংস্কৃতিক চর্চার কেন্দ্র। এটি নতুন প্রজন্মের মধ্যে বই পড়ার আগ্রহ সৃষ্টি করতে সহায়ক হবে। মোবাইল আসক্তি থেকে তরুণদের রক্ষা করে তাদের সৃজনশীলতা ও জ্ঞানচর্চায় আগ্রহী করে তুলতেই এই উদ্যোগ। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।”

তিনি আরও বলেন, “চসিক পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষার্থীদের বইমেলায় সম্পৃক্ত করতে হবে। এতে তারা জ্ঞানচর্চার মাধ্যমে নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করবে। শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ কার্যক্রমের আয়োজনও নিশ্চিত করা হবে।”

মেলা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে বিভিন্ন উপ-কমিটি গঠনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। মেয়র বলেন, “সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে একটি সফল এবং স্মরণীয় বইমেলা উপহার দেওয়া সম্ভব।”

আরও পড়ুনঃ অনুমতি ছাড়া কুবি প্রশাসনিক কর্মকর্তার অনুপস্থিতি নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন

সভায় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন প্রকাশক, কবি এবং লেখকসহ চট্টগ্রামের সৃজনশীল প্রকাশক পরিষদের নেতৃবৃন্দ। তারা মেলার উন্নয়ন এবং তরুণ প্রজন্মের জন্য তা আরও আকর্ষণীয় করার বিভিন্ন প্রস্তাব তুলে ধরেন।

অমর একুশে বইমেলা শুধু জ্ঞান ও সংস্কৃতির মেলবন্ধন নয়, এটি তরুণ প্রজন্মকে উন্নত ভবিষ্যতের পথে ধাবিত করার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে কাজ করবে বলে আশা প্রকাশ করেন মেয়র।