spot_img

― Advertisement ―

spot_img

প্রতিবন্ধীদের বাদ দিয়ে উন্নয়ন সম্ভব নয়: চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত

মোহাম্মদ ইসমাইল, চট্টগ্রাম প্রতিনিধিঃ প্রতিবন্ধীরা সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ—এ কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, "প্রতিবন্ধীদের বাদ দিয়ে দেশের...
প্রচ্ছদসারা বাংলাচট্টগ্রামপ্রতিবন্ধীদের বাদ দিয়ে উন্নয়ন সম্ভব নয়: চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত

প্রতিবন্ধীদের বাদ দিয়ে উন্নয়ন সম্ভব নয়: চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত

মোহাম্মদ ইসমাইল, চট্টগ্রাম প্রতিনিধিঃ প্রতিবন্ধীরা সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ—এ কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, “প্রতিবন্ধীদের বাদ দিয়ে দেশের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সম্ভব নয়। সমাজের মূলধারায় তাদের অন্তর্ভুক্ত করতে হলে একীভূত ও মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। সহযোগিতা পেলে তারাও আমাদের মতোই দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে সক্ষম।”

রবিবার (২২ জুন) মুরাদপুরস্থ সমাজসেবা কার্যালয়ে “একীভূত ও মানসম্মত শিক্ষাই হোক প্রতিবন্ধীদের সমাজে অন্তর্ভুক্তির অধিকার” শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। চট্টগ্রামের জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের পিএইচটি সেন্টারের উদ্যোগে আয়োজিত এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন উপ-পরিচালক মোঃ ফরিদুল আলম।

মেয়র আরও বলেন, “শারীরিক সুস্থতা ও অক্ষমতা সমাজের স্বাভাবিক বৈচিত্র্য। তাই কোনো বৈষম্য গ্রহণযোগ্য নয়। সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।” তিনি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে পিএইচটি সেন্টারে দুইজন শিক্ষক নিয়োগের বিষয়ে ইতিবাচক বিবেচনার আশ্বাস দেন।

আরও পড়ুনঃ টানা তৃতীয়বারের মতো শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত নালিতাবাড়ীর সোহেল রানা

সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা) মোঃ শরীফ উদ্দিন, সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ রবিউল হোসেন, সাংবাদিক নাছির উদ্দিন, পিএইচটি সেন্টারের তত্ত্বাবধায়ক মোঃ কামরুল পাশা ভূঁইয়াসহ অন্যান্য অতিথিরা। মূল প্রবন্ধে একীভূত শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা ও প্রতিবন্ধীদের অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনে বিভিন্ন সুপারিশ তুলে ধরা হয়।

সেমিনারে সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, প্রতিবন্ধী সংগঠনের প্রতিনিধি, চিকিৎসক, অভিভাবক ও গণমাধ্যমকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠান শেষে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন সেমিনার প্রাঙ্গণে একটি গাছের চারা রোপণ করেন, যা প্রতিবন্ধীবান্ধব ও টেকসই ভবিষ্যতের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়।