spot_img

― Advertisement ―

spot_img

ইবি ছাত্রশিবিরের মধ্যাহ্নভোজ অনুষ্ঠানে অর্ধশতাধিক ইবিয়ানের মিলনমেলা

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) হৃদয়গ্রাহী এক মিলনমেলার আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা।ঈদের...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসইবির ইতিহাস বিভাগের সভাপতির দায়িত্ব হস্তান্তর

ইবির ইতিহাস বিভাগের সভাপতির দায়িত্ব হস্তান্তর

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সভাপতির দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয়েছে। রবিবার (২৭ অক্টোবর) সকাল সাড়ে বারোটার দিকে বিভাগের সভাপতি কার্যালয়ে নতুন সভাপতি অধ্যাপক ড. আব্দুল গফুর গাজী আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানে সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. শরিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এমতাজ হোসেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহিনুজ্জামান, থিওলজি অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ছিদ্দিকুর রহমান আশ্রাফী সহ বিভিন্ন বিভাগের সভাপতি ও শিক্ষকবৃন্দ।

দায়িত্ব হস্তান্তরকালে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “বিভাগের সভাপতি কোনো পদ না এটি একটি দায়িত্ব। নতুন এই পরিবর্তনে যাদের বিভিন্ন জায়গায় দায়িত্ব দেওয়া হয় তাদের দায়বদ্ধতা বেশি। আজকের এই বাংলাদেশ অনেক ত্যাত তিতিক্ষা ও ধৈর্যের মধ্য দিয়ে সৃষ্টি হয়েছে। আমরা ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়তাম। আশা হারিয়ে মনে হতো আর কোনো আশা নেই। কিন্তু ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান সেই আশার আলো জ্বালাতে পেরেছে। 

আরও পড়ুনঃ লক্ষ্মীপুরে সেনাসদস্যের ওপর হামলা, আইনজীবীসহ আটক-৩

তিনি আরও বলেন, “একজন চেয়ারম্যান পরিবর্তনকারী। তিনি বিভাগের প্রতিনিধিত্ব করবেন। সকলকে সহযোগিতা করবেন। বিভাগের বর্তমান অবস্থা থেকে আরো ভালো অবস্থানে নিতে কাজ করবেন। যুগজিজ্ঞাসার আলোকে একাডেমিক, সিলেবাসে, ছাত্রদের কাজকর্মে ও গবেষণার সম্মিলন ঘটাবেন। এসময় তিনি কোনো শিক্ষক যেন ছুটি ছাড়া না থাকে সেই সংস্কৃতি চালু করার প্রতি নজর দিতে বলেন।

দায়িত্ব হস্তান্তর শেষে সভাপতি গফুর গাজী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে আমার এ বিভাগে ঢেলে সাজাতে চাই। ইতিহাস থেকেই সবকিছুর সৃষ্টি। তেমনি নেতৃত্ব তৈরিতে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা সংকটে এই বিভাগের ভূমিকা অনস্বীকার্য। সকলের পরামর্শ ও সহযোগিতায় আমি সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে এ বিভাগের জন্য কাজ করে যাবো। নানা সমস্যায় জর্জরিত এ বিভাগকে যেভাবে পেয়েছি এর চেয়ে সুন্দর ও ভালো অবস্থায় নেওয়ার জন্য আমি সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবো।”