spot_img

― Advertisement ―

spot_img

ইবি ছাত্রশিবিরের মধ্যাহ্নভোজ অনুষ্ঠানে অর্ধশতাধিক ইবিয়ানের মিলনমেলা

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) হৃদয়গ্রাহী এক মিলনমেলার আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা।ঈদের...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসইবির সেবাখাতের ডিজিটালাইজেশনের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি 

ইবির সেবাখাতের ডিজিটালাইজেশনের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি 

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) সেবা প্রদানের মাধ্যমসমূহ ডিজিটালাইজেশনের আওতায় নিয়ে আসার দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) বেলা এগারোটায় প্রশাসন ভবনের সামনে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা। কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট চার দফা দাবি তুলে ধরেন।  

শিক্ষার্থীদের ৪ দফা দাবিগুলো হলো- ভিন্ন ভিন্ন কার্ডের পরিবর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্ষেত্রে একক-ডিজিটালাইজড কার্ডের মাধ্যমে সেবা প্রদান নিশ্চিত করতে হবে। সকল প্রকার ফি জমা এবং আবেদন প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজড করতে হবে। চূড়ান্ত ফল প্রকাশের এক সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষার্থীদের সকল প্রকার সনদ ও নম্বরপত্র প্রস্তুত রাখতে হবে এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে লাল ফিতার দৌরাত্ম্য দূর করে সকল ক্ষেত্রে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। 

নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে দাবিগুলো পূরণে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আশ্বাস না দেওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা। পরে আধা ঘন্টা অবস্থানের পর প্রক্টরিয়াল বডির সাথে সমঝোতায় শিক্ষার্থীরা কর্মসূচি স্থগিত করেন। 

শিক্ষার্থীরা বলেন, ডিজিটালাইজেশনের যুগে এসেও বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল কার্যক্রম এখনও এনালগ সিস্টেমে পরিচালিত হচ্ছে। এখনও আমাদের শিক্ষার্থীদেরকে একসাথে ৩-৪ কার্ড সাথে করে ঘুরতে হয়। পড়ালেখা শেষ করে সদনপত্র উত্তোলন করতে গিয়ে নানরকম বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে। বিষয়গুলো সমাধানে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বারবার ডিজিটালাইজেশনের কথা বলা হলেও এখনও তার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি। আমরা চাই প্রশাসন আমাদের কাছে একটি সময়সীমা নির্ধারণ করবেন, সে সময়ের মধ্যে আমাদের এই দাবিগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে।

আরও পড়ুনঃ গণঅভুত্থান শহীদদের স্মরণে ইবিতে ‘রক্তদান’  কর্মসূচি 

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো যৌক্তিক। উপাচার্য দেশের বাইরে আছেন। তিনি দেশে ফিরলে শিক্ষার্থীদেরকে নিয়ে স্যারের সাথে আলোচনায় বসার ব্যবস্থা করবো।’