spot_img

― Advertisement ―

spot_img

ইবি ছাত্রশিবিরের মধ্যাহ্নভোজ অনুষ্ঠানে অর্ধশতাধিক ইবিয়ানের মিলনমেলা

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) হৃদয়গ্রাহী এক মিলনমেলার আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা।ঈদের...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসইবিতে আইইউসানস'র নবীন বরণ ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

ইবিতে আইইউসানস’র নবীন বরণ ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ঝালকাঠি এন এস কামিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের সংগঠন ইসলামিক ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব এনএস (আইইউসানস) নবীন বরণ ও প্রবীণ বিদায় সংবর্ধনার আয়োজন করেছে।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিসির ১১৬ নম্বর কক্ষে এই অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে নবীন শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করা হয়। পরে অতিথিদের বরণ এবং নবীন-প্রবীণ শিক্ষার্থীদের অনুভূতি প্রকাশের পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। দিনব্যাপী এ আয়োজনের দ্বিতীয় পর্বে ছিল ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।

অনুষ্ঠানে সংগঠনটির সভাপতি সাজ্জাতুল্লাহ শেখের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. শামছুল হক সিদ্দিকী। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের সাবেক সদস্য মঈনুল হক আহসানী। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের আহমেদ এবং সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমেদ। এতে প্রায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. শামছুল হক সিদ্দিকী বলেন, “মাদ্রাসার ছাত্ররা দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে মেধার পরিচয় দিয়ে চলেছে। ঝালকাঠি এন এস কামিল মাদ্রাসা শুধু একটি প্রতিষ্ঠান নয়, এটি একটি আলোকিত নাম। এই সংগঠনের কার্যক্রমই প্রমাণ করে মাদ্রাসার গৌরব ও ঐতিহ্য। তোমরাই দেশের প্রতিটি অঙ্গনে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দেবে।” তিনি সংগঠনটিকে আরও সমৃদ্ধ করতে শুভকামনা জানান।

আরও পড়ুনঃ কুয়াকাটায় মাসব্যাপী পর্যটন মেলার জমকালো উদ্বোধন

সংগঠনের সভাপতি সাজ্জাতুল্লাহ শেখ তার বক্তব্যে বলেন, “এই অনুষ্ঠান সফল করতে যারা পরিশ্রম করেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। ভবিষ্যতে আমরা উপদেষ্টাদের পরামর্শে একটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন গঠনের চেষ্টা করবো। আমাদের মাধ্যমে মাদ্রাসার গৌরবময় ইতিহাস সবার কাছে পৌঁছে যাবে।”

আয়োজকরা জানান, সংগঠনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের মাদ্রাসার আদর্শ বজায় রেখে ইসলামী মূল্যবোধ ও সুশিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেবে। এমন আয়োজন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ আরও সুদৃঢ় করবে বলে আশা করা হচ্ছে।