spot_img

― Advertisement ―

spot_img

নবীনদের নিয়ে ইবি ছাত্রশিবিরের শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট শুরু

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ২০২৪-২৫ বর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে ফ্রেশার্স শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে শাখা ছাত্রশিবির।সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকাল সাড়ে...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসরেজিস্ট্রার হিসেবে শিক্ষককে চায় ইবির বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা

রেজিস্ট্রার হিসেবে শিক্ষককে চায় ইবির বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহর সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শাখা সমন্বয়করা। এ সময় তারা ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসানকে অপসারণ করে মেধার ভিত্তিতে ঐ পদে শিক্ষক নিয়োগের দাবি জানান।

সোমবার (৩ মার্চ) দুপুর ১২টার দিকে উপাচার্যের কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক এস এম সুইট, সহ-সমন্বয়ক নাহিদ হাসান, তানভীর মণ্ডল, গোলাম রব্বানী, সাজ্জাতুল্লাহ শেখসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

সমন্বয়করা অভিযোগ করেন, গত ৫ আগস্টের পর থেকে তাদের সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সহযোগিতা করে আসছে। তবে প্রশাসনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে এখনো অনুপ্রবেশকারীরা রয়েছেন। তারা বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার পদটি শিক্ষকদের থেকে নিয়োগ দিলে প্রশাসনিক দক্ষতা বাড়বে। অতীতে আমরা দেখেছি, রেজিস্ট্রারের ইংরেজি বোঝার সমস্যা কিংবা ড্রাফট তৈরি করতে না পারার মতো অযোগ্যতার উদাহরণ রয়েছে। আন্তর্জাতিক মানোন্নয়নের জন্য এ পদে যোগ্য শিক্ষকের নিয়োগ প্রয়োজন।”

প্রধান সমন্বয়ক এস এম সুইট বলেন, “আমরা দেখছি, অতীতে যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফ্যাসিবাদের দোসর ছিল, বর্তমান প্রশাসন এখনো তাদের পুরোপুরি বিতাড়িত করতে পারেনি। তবে উপাচার্য স্যার আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, খুব অল্প সময়ের মধ্যেই নতুন রেজিস্ট্রার নিয়োগ দেওয়া হবে। ইতোমধ্যে বর্তমান রেজিস্ট্রারকে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে।”

আরও পড়ূনঃ খুবিসাসের উদ্যোগে প্রশিক্ষণ কর্মশালা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

তিনি আরও বলেন, “আমরা দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছি। প্রশাসনও আশ্বস্ত করেছে যে, তারা এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেবে।”

এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থসংশ্লিষ্ট যেকোনো যৌক্তিক দাবি নিয়মতান্ত্রিকভাবে এলে আমরা সেটি অবশ্যই বিবেচনা করবো। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন একটি নব উত্থিত সংগঠন, যারা পরিবর্তনের ধারায় ভূমিকা রাখছে। আমরা সর্বোচ্চ ছাত্র সংগঠনের সঙ্গেও আলোচনা করি এবং তাদের যথাযথ মূল্যায়ন করা হবে।”