spot_img

― Advertisement ―

spot_img

নবীনদের নিয়ে ইবি ছাত্রশিবিরের শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট শুরু

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ২০২৪-২৫ বর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে ফ্রেশার্স শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে শাখা ছাত্রশিবির।সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকাল সাড়ে...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসনকলের স্বর্গে ইবির সিএসই বিভাগ, ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন শিক্ষকের

নকলের স্বর্গে ইবির সিএসই বিভাগ, ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন শিক্ষকের

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ নকলের স্বর্গ হয়ে উঠেছে ইবির সিএসই বিভাগ। পরীক্ষা সংক্রান্ত শৃঙ্খলা রক্ষায় নকলকারীদের বিরূদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে একাডেমিক কাউন্সিল সভায় আলোচনার জন্য অনুরোধ করেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. ফারুকুজ্জামান খান।

সোমবার (২৬ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও একাডেমিক কাউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বরাবর এক আবেদনে তিনি এ অনুরোধ করেন।

আবেদনে অধ্যাপক ড. ফারুকুজ্জামান অভিযোগ করেন, গত ১৫ বছরে পরীক্ষা সংক্রান্ত নানা অপরাধ ও তৎপ্রেক্ষিতে প্রশাসনের বিতর্কিত ব্যবস্থা গ্রহণের ফলে বিভাগটিতে একাডেমিক বিশৃঙ্খলা ঘটেছে।

আবেদনে তিনি জানান, বিভাগটিতে ২০১১ সালের নভেম্বর মাসে একজন পরীক্ষার্থীর নকল ধরে যথাযথ পদ্ধতিতে রিপোর্ট করলেও নিয়মবহির্ভূত ভাবে তাকে শৃঙ্খলা কমিটি ক্ষমা করে দেয়। এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদস্বরূপ পরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা থেকে বিরত থাকে বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ।

তাঁর অভিযোগ, ঐ নকলকারীর বিরূদ্ধে কোনরূপ ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। এছাড়া কতিপয় সিন্ডিকেট সদস্য শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দেয়। একাধিকবার নকলরত ঐ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হলেও তৎকালীন প্রশাসন তাকে ক্ষমা করে দেয়।

আরও পড়ুনঃ কুবি রোটার‍্যাক্ট ক্লাবের নেতৃত্বে তানভীর – আল আমিন

এছাড়া আবেদনে তিনি আরও জানান,২০১৬ সালে অন্য একজন পরীক্ষার্থীকে নকলরত ধরে শাস্তির আবেদন করলে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাইফুল বিভাগীয় চেয়ারম্যানকে শারীরিকভাবে লাঞ্চিত করে। তাছাড়া ২০২৪ সালে আরেক ছাত্রের নকল ধরে রিপোর্ট করা হলে ইচ্ছাকৃতভাবে বিভাগকে ব্যাপক হয়রানির মধ্যে ফেলা হয়।

অধ্যাপক ড. ফারুকুজ্জামান বলেন, এই ঘটনাসমূহের পর থেকে বিভাগের শিক্ষকগণ হতাশ হয়ে পরীক্ষা সংক্রান্ত অপরাধী দমন করতে নিরুৎসাহিত হন। ফলে বিভাগে নকলের প্রবণতা বেড়ে নকলের স্বর্গে পরিণত হয়। এমতাবস্থায় পরীক্ষা সংক্রান্ত শৃঙ্খলা রক্ষায় অপরাধীদের কোন ধরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় তার জন্য একাডেমিক কাউন্সিল সভায় আলোচনা করার জন্য অনুরোধ করেছি।