spot_img

― Advertisement ―

spot_img

চারদিন ধরে নিখোঁজ কাউসার, সন্ধান চায় পরিবার

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ চার দিন ধরে নিখোঁজ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আইন বিভাগের ২০১৮-১৯ বর্ষের শিক্ষার্থী হাসিব বিল্লাহ'র বড় ভাই সাইফুজ্জামান কাউসার (৩০)। তিনি...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসশিক্ষক নিয়োগের দাবিতে ইবির চারুকলা বিভাগের মানববন্ধন

শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে ইবির চারুকলা বিভাগের মানববন্ধন

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ তীব্র শিক্ষক সংকট নিরসনে দ্রুত শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্র-নজরুল একাডেমিক ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত এ কর্মসূচিতে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেন।

মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে প্রতিবাদ জানান। প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল— “সব কাজ চলমান তবে শিক্ষক নিয়োগে গাফিলতি কেন?”, “চারুকলায় অন্য বিভাগের শিক্ষক কেন?”, “সৎ, দক্ষ ও যোগ্য শিক্ষক চাই” ইত্যাদি। তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, অতি দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া না হলে কঠোর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবেন।

জানা যায়, বর্তমানে চারুকলা বিভাগে চলমান ছয়টি ব্যাচের প্রতিটিতে তিনটি করে মোট ১৮টি ডিসিপ্লিনের শিক্ষা কার্যক্রম চলছে মাত্র পাঁচজন শিক্ষকের মাধ্যমে। এর মধ্যে প্রিন্ট মেকিং ডিসিপ্লিনে রয়েছেন মাত্র একজন শিক্ষক, যিনি একাই সব ব্যাচ সামলাচ্ছেন।

আরও পড়ুনঃ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যারিয়ার ক্লাবের নেতৃত্বে মেহেদী ও আরমান

শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করে বলেন, “২০১৯ সালে বিভাগটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই শিক্ষক সংকট চলছে। হাতে-কলমে শিক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত শিক্ষক থাকা অত্যন্ত জরুরি। অথচ এক-দুজন শিক্ষক দিয়ে পুরো ব্যাচের ক্লাস নেওয়া সম্ভব হয় না। পরীক্ষা নিতেও সমস্যার মুখে পড়তে হয়। মাঝে মাঝে বাইরের শিক্ষকরা ক্লাস নিলেও তারা বিভাগের বিষয়বস্তুর সঙ্গে পরিচিত না থাকায় আমরা কাঙ্ক্ষিত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি।”

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উদ্দেশে শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্ণ হলেও আপনারা এখনও নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করেননি। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন অবকাঠামো উদ্বোধন করলেও শিক্ষক সংকটে চারুকলাসহ বিভিন্ন বিভাগে শ্রেণিকার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। আমরা চাই, প্রশাসন আগে শিক্ষার মানের দিকে নজর দিক। অতি দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ না হলে আমরা কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হব।”