spot_img

― Advertisement ―

spot_img

পবিপ্রবিতে রাতভর র‍্যাগিংয়ে হাসপাতালে ৩শিক্ষার্থী, বহিষ্কার  ৭

মোঃ সাইফুল ইসলাম, পবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ র‍্যাগিংয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অবলম্বনের ঘোষণা দিলেও রাতভর র‍্যাগিংয়ে পটুয়াখালী বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) ৩ শিক্ষার্থীকে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসজন্মাষ্টমী সংক্ষিপ্ত করে বন্যার্তদের জন্য উপদেষ্টা তহবিলে অর্থ প্রদান

জন্মাষ্টমী সংক্ষিপ্ত করে বন্যার্তদের জন্য উপদেষ্টা তহবিলে অর্থ প্রদান

মোঃ সাইফুল ইসলাম, পবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে(পবিপ্রবি) সনাতন হিন্দু সম্প্রদায়ের আরাধ্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি ও জন্মাষ্টমী পালন করেছে পবিপ্রবির সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা। সীমিত পরিসরে জন্মাষ্টমী পালন করে এবং নগদ টাকা উত্তোলন করে বন্যার্তদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে জমা দেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

রোজ সোমবার(২৬ আগস্ট) বেলা ১০ টায়  বিশ্ববিদ্যালয়ের মন্দির সংলগ্ন মাঠে এই পূজা উৎসব উৎযাপন করা হয়। 

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কৃষি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. পূর্নেদু বিশ্বাস, মৎস্য বিজ্ঞান অনুষদের সহকারী অধ্যাপক নিউটন সাহা, কম্পিউটার বিজ্ঞান অনুষদের প্রফেসর চিন্ময় ব্যাপারী, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. হেমায়েত জাহান এবং অর্ধশতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীরা।

শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি ও জন্মাষ্টমী উৎসবের ব্যয় কমিয়ে বন্যাদুর্গতদের পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সনাতন ধর্মাবলম্বী সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এর প্রেক্ষিতে পূর্বের তুলনায় এইবার সংক্ষিপ্ত পরিসরে পূজা উদযাপন করেছেন। এবং নগদ টাকা তুলে ১৫০০০ টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. হেমায়েত জাহান বরাবর প্রধান উপদেষ্টা ত্রাণ তহবিলে জমা দেন কম্পিউটার বিজ্ঞান অনুষদের প্রফেসর চিন্ময় ব্যাপারী।

আরও পড়ুনঃ রাজশাহী প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক কমিটি গঠন

রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. হেমায়েত জাহান বলেনঃ মানবতা সবচেয়ে বড় ধর্ম সকল ভেদাভেদ ভুলে এভাবে একে অপরের বিপদে এগিয়ে আসার মাধ্যমেই একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা সম্ভব। আপনাদের এই উদ্যোগ অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। শিক্ষার্থীরা দেওয়া স্বারকলিপিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মন্দির নির্মাণের আবেদন করা হয়। আমারা যত দ্রুত সম্ভব কেন্দ্রীয় মন্দির নির্মাণের চেষ্টায় রয়েছি। এটি করতে অবশ্যই বড়সর একটা বাজেট দরকার হবে।