spot_img

― Advertisement ―

spot_img

রাজশাহীতে সেনাবাহিনীর বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

মোঃ আব্দুল আলিম, রাজশাহী প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মানবিক উদ্যোগের অংশ হিসেবে রাজশাহীতে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) সকাল ৯টা থেকে...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসরাজশাহী কলেজের পুকুরে চলছে বহিরাগতদের অবাধে মাছ শিকার

রাজশাহী কলেজের পুকুরে চলছে বহিরাগতদের অবাধে মাছ শিকার

মোঃ আব্দুল আলিম, রাজশাহী কলেজ প্রতিনিধিঃ রাজশাহী কলেজের পুকুরে বহিরাগতদের অবাধে মাছ শিকার করতে দেখা যাচ্ছে। কলেজের  প্রশাসন ভবনের পিছনে পদ্মপুকুরে সকাল-বিকাল বহিরাগত লোকজন এসে নিরবিচ্ছিন্নভাবে মাছ শিকার করে নিয়ে যেতে দেখা যায়।

শুক্রবার (৩০  জুলাই) সকাল বেলায় সরেজমিনে দেখা যায়, একজন বহিরাগত পুকুরটিতে বসে মাছ শিকার করছে।

তার পরিচয় জানতে চাইলে, সে বলে আমার বাসা দরগাপাড়াতে আমি সময় কাটানোর জন্য এখানে মাছ ধরতে আসছি। কোন অনুমতি আছে কিনা প্রশ্ন করলে বলে, না কোন অনুমতি নাই আমি নিজের ইচ্ছাতে মাছ ধরি।

খোজ নিয়ে জানা যায়,  প্রতিদিন সকাল ও  বিকেল বেলায় কলেজের আশেপাশে বহিরাগত লোকজন অনেকটা আরাম আয়েশ করেই পদ্মপুকুরে মাছ ধরে। অথচ কলেজ নিরাপত্তার জন্য কলেজের গার্ড রয়েছে তারাও যেনো বহিরাগতদের কাছে নিশ্চুপ। গার্ডদেরকেও এই ঘটনায় নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করতে দেখা গেছে।

পদ্মপুকুরে মাছ ধরার বিষয়ে কলেজ গার্ডরা বলেন, আমরা কিছু বলতে পারব না, নয়তো পরে আমাদের সাথে ঝামেলা করবে। বহিরাগতদের কাছে যেনো কলেজ প্রশাসন নিশ্চুপ। কলেজ প্রশাসন থেকে পুকুরটিতে  মাছ ধরা সম্পূর্ণভাবে নিষেধ করা হয়। কিন্তু বহিরাগত লোকজন বিকেলে এসে পদ্মপুকুর  থেকে অবাধে মাছ শিকার করে নিয়ে যাচ্ছে।

আরও পড়ুনঃ টাঙ্গাইলে এক গৃহবধূ হলেন একসঙ্গে চার ছেলের জননী

কলেজ শিক্ষার্থী জানান, সকাল -বিকাল বেলায়  বহিরাগতরা  এসে  কলেজের পদ্মপুকুরে মাছ ধরে। তাদেরকে কিছু বলতে গেলে তারা পরিচয় দেয় যে তারা এই এলাকার। কলেজ প্রশাসনকে এ বিষয়ে বারবার বলা হলেও তারা কোন পদক্ষেপ নেয়নি। আর বিকেল বেলায় বহিরাগতারা কলেজে ধুমপান করে। কলেজের শিক্ষকরা যদি বিকেল বেলায় একটু ঘুরে দেখে তাহলে এই চিত্র তারা দেখতে পাবে।  

এ বিষয়ে  রাজশাহী কলেজের উপাধাক্ষ অধ্যাপক ডঃ মোঃ ইব্রাহিম আলী বলেন, বহিরাগতরা পদ্মা পুকুর  মাছ ধরছে সেটা জানতে পেরেছি, কেউ যেন পদ্মপুকুরে মাছ ধরতে না পারে সে ব্যবস্থা নিচ্ছি। একটু সময় লাগবে সব ঠিক করতে। বহিরাগতদের ভয়ে কর্মচারীরাও থাকে যে কারণে তারা কিছু বলতে সাহস পায় না।