spot_img

― Advertisement ―

spot_img

ইবি ছাত্রশিবিরের মধ্যাহ্নভোজ অনুষ্ঠানে অর্ধশতাধিক ইবিয়ানের মিলনমেলা

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) হৃদয়গ্রাহী এক মিলনমেলার আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা।ঈদের...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসএবার নয় দফার দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ নিবন্ধন প্রত্যাশীদের

এবার নয় দফার দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ নিবন্ধন প্রত্যাশীদের

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ ১৮ তম শিক্ষক নিবন্ধনের বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রস্তাব প্রত্যাহারসহ নয় দফার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলও সমাবেশ করেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) নিবন্ধন প্রত্যাশী শিক্ষার্থীরা।

বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) বেলা ১এগারোটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়। মিছিলটি ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকের সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। 

মিছিলে ‘অবৈধ গণবিজ্ঞপ্তি মানি না মানবো না’, ‘আবু সাঈদের বাংলায় বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘সারা বাংলায় খবর দে, অনিয়মের কবর দে’, ‘অবৈধ দাবি যেখান, লড়াই হবে সেখানে’, ‘মেধা ছাড়া শিক্ষক,অযোগ্য অযোগ্য’, ‘আইনের বরখেলাপ চলবে না চলবে না’ প্রভৃতি স্লোগান দেন আন্দোলনকারীরা।

সমাবেশে তাদের দাবি উত্থাপন করা হয়। দাবিগুলো হলো- ১৮তম রেজাল্ট এর আগে কোন বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি প্রত্যাহার করতে হবে। ১৮ তম পরীক্ষার্থীদের লিখিত রেজাল্ট সেপ্টেম্বরের মধ্যে দিয়ে অক্টোবরের ভাইভা সম্পন্ন করে চূড়ান্ত রেজাল্ট প্রকাশ করতে হবে। শিক্ষক সংকট দূরীকরণে ১৮তম দের অগ্রাধিকার দিতে হবে। এনটিআরসিএ’র পরিপত্র অনুযায়ী  নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। ৬০ হাজার জাল সনদধারীদের নিয়োগ বাতিল করতে হবে। ডিসেম্বরের মধ্যে ১৮তমদের নিয়ে ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি দিতে হবে। এছাড়া অটো এমপিও চালু করা ও ১ম থেকে ১২ তম নিবন্ধনদের আদালতের  রায় বহাল রাখার দাবি করা হয়।

আরও পড়ুনঃ স্বামীর লাশের চেয়েও ভারী ৬ লাখের ঋণের বোঝা

সমাবেশে আন্দোলনকারীরা বলেন, আমরা এতোদিন আন্দোলন করেছি বৈষম্যের বিরুদ্ধে, এখন আমাদের রুটি রুজির আন্দোলন। ১৮তম নিবন্ধনে পরিক্ষার্থী ছিলো সাড়ে ৩ লাখ যার বিপরীতে পদ আছে ৭৫ হাজারের মতো।  কিন্তু কর্তৃপক্ষ শিক্ষক সংকট দেখিয়ে প্রথম থেকে ১২তম নিবন্ধনে অংশগ্রহণকারীদের নিয়মবহির্ভূত ভাবে নিয়োগ দিচ্ছে যাদের অধিকাংশের বয়স ৩৫ বছরের ঊর্ধ্বে এবং তাদের চারটা বিজ্ঞপ্তিতেও চাকরি হয়নি কারণ তাদের রেজাল্ট খারাপ। এমন অযোগ্যদের চাকরি দিলে শিক্ষার মান খারাপ হবে। আমাদের সোনার বাংলার স্বপ্ন পুরণ হবে না।