spot_img

― Advertisement ―

spot_img

শ্রমিকদের প্রতি উৎপাদন অব্যাহত রাখার আহ্বান: অরবিন্দু বেপারী

মোঃ আসিফুজ্জামান আসিফ, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টারঃ বিপ্লবী গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অরবিন্দু বেপারী বিন্দু শ্রমিকদের উদ্দেশে জানান, সরকার শ্রমিকদের জন্য বেতন বৃদ্ধির সিদ্ধান্তে...
প্রচ্ছদজাতীয়বাবুবাজারে ৩০ লাখ টাকার নিবন্ধনহীন নকল ওষুধ জব্দ, আটক দুই

বাবুবাজারে ৩০ লাখ টাকার নিবন্ধনহীন নকল ওষুধ জব্দ, আটক দুই

মোঃ আসিফুজ্জামান আসিফ, সিনিয়র ষ্টাফ রিপোর্টারঃ রাজধানী বাবুবাজার এলাকায় নকল ও অনুমোদনহীন ওষুধ কারখানায় অভিযান চালিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর। অভিযানে একটি কারখানা থেকে ৩০ লাখ টাকা মূল্যের নিবন্ধনহীন নকল ওষুধ জব্দ করা হয়েছে। এছাড়াও অভিযানে প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিট ও খোলা কনডম প্যাকেটজাত করার কারখানারও সন্ধান পেয়েছে অধিদফতর। এ সময় কারখানা থেকে দুজনকে আটক করা হয়।

শনিবার (১ জুন) দুপুরে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ও ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের যৌথ অভিযানে এসব নকল ওষুধ জব্দ করা হয়।

জানা গেছে, ছয় প্রতিষ্ঠান থেকে ৩০ লাখ টাকার নকল ওষুধ জব্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে নাঈম ফার্মেসি থেকে ২৯ ধরনের, শাকিল ব্রাদার্স থেকে ১৭ ধরনের, সাহরা ড্রাগস থেকে ৪৬ ধরনের, রাজীব এন্টারপ্রাইজ থেকে ১৭ ধরনের, আল আকসা মেডিসিন থেকে ১১ ধরনের এবং আলাউদ্দিন মেডিসিন থেকে ১৭ ধরনের নিবন্ধনহীন নকল ওষুধ জব্দ করা হয়।

অভিযানের বিষয়ে জানতে চাইলে ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের ওষুধ তত্ত্বাবধায়ক রোমেল মল্লিক বলেন, বাবুবাজারের আবদুল আলিম মার্কেটে একটি কারখানায় দুপুর আড়াইটা থেকে ডিবি ও ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর যৌথ অভিযান চালায়। অভিযানে দেখা গেছে, কারখানাটিতে নকল প্রেগন্যান্সি কিট তৈরি করা হতো। এছাড়া খোলাবাজারের কনডম এখানে প্যাকেটজাত করা হতো। অভিযানে বিপুল নকল প্রেগন্যান্সি কিট ও খোলা কনডম জব্দ করা হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ গবিতে বিশ্ব ভেটেরিনারি ও দুগ্ধ দিবস পালিত

রোমেল মল্লিক আরও বলেন, এসব ওষুধের আনুমানিক মূল্য ৩০ লাখ টাকার বেশি। এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ওষুধ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের পরিচালক ডা. আশরাফ হোসেন বলেন, নকল প্রেগন্যান্সি কিট প্যাকেটে ভরা অবস্থায় পাওয়া গেছে। এসব প্রেগন্যান্সি কিট ব্যবহারকারীদের সঠিক তথ্য দেয় না। যে কারণে ব্যবহারকারী নারীদের অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটতে পারে।

আশরাফ হোসেন বলেন, প্রেগন্যান্সি কিট তৈরি করার ক্ষেত্রে ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের অনুমোদন নিতে হয়। ওই প্রতিষ্ঠানটির কোনো অনুমোদন নেই। একইসঙ্গে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের একটি বিষয় এখানে থাকতে হয়, যা ছিল না। খোলা কনডমগুলো কোথা থেকে তারা এনেছে, তা জানা যায়নি।’