spot_img

― Advertisement ―

spot_img

গবিসাস কার্যালয়ে হামলা ও হুমকির ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

আসাদুর রহমান বিজয়, গবি প্রতিনিধিঃ সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (গবিসাস) কার্যালয়ে হামলার চেষ্টা ও তালা ঝুলিয়ে দেয়ার হুমকির ঘটনায় ৬ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসআগামী অক্টোবরেই গবির সমাবর্তন আয়োজনে সকল প্রস্তুতি

আগামী অক্টোবরেই গবির সমাবর্তন আয়োজনে সকল প্রস্তুতি

মো. আসাদুর রহমান গবি প্রতিনিধি: আগামী অক্টোবরেই সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের (গবি) চতুর্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হতে পারে (সম্ভাব্য) বলে আশাবাদী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তবে ইউজিসি কর্তৃক নির্ধারিত চূড়ান্ত তারিখেই সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে।

বুধবার (২৯ মে) বিকেল ৩ টায় উপাচার্যের সভাকক্ষে সমাবর্তনের অগ্রগতি নিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সংগঠন গবিসাস’কে এসব তথ্য জানান সমাবর্তন কমিটি।

সমাবর্তন ব্যবস্থাপনার জন্য ইতিমধ্যেই গঠন করা হয়েছে ১৪টি উপকমিটি। আজ উপকমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবর্তনের আয়োজনকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার উদ্দেশ্যেই এ কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানান সমাবর্তন ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এস. তাসাদ্দেক আহমেদ।

আরও পড়ুনঃ নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কে ফুটওভার ব্রিজের অভাবে ঝুঁকিতে সাতশতাধিক শিক্ষার্থী

গত ২ মে থেকে শুরু হওয়া সমাবর্তনের নিবন্ধনের সময়সীমা ২ জুলাই পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উত্তোলনকৃত অস্থায়ী সনদপত্র জমা দিয়ে সমাবর্তনের নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। এ প্রতিবেদন লেখাকালীন সময়ে প্রায় ১৬৬ জন নিবন্ধন সম্পন্ন করেছে এবং নির্ধারিত ফি পরিশোধ করেছে ৯৮ জন।

সমাবর্তনের জন্য ট্রাস্টি বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত ফি কমানো হবেনা বলে জানান দায়িত্বরতরা। তবে ফি কমানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের আবেদন এবং গণ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র পরিষদের স্মারক লিপি প্রদানের প্রেক্ষিতে যে সকল গ্রাজুয়েট ইতিমধ্যেই নির্ধারিত ফি পরিশোধ করে মূল সনদপত্র উত্তোলন করেছেন তাদের সমাবর্তনে অংশগ্রহণের জন্য নিবন্ধন ফি না নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ণ রাখতে বর্তমান প্রশাসন সর্বদা কাজ করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় চতুর্থ সমাবর্তন আয়োজনের তোরজোর চলছে। আগামী অক্টোবরেই এ অনুষ্ঠান আয়োজন করার জন্য আমরা মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করেছি।’