spot_img

― Advertisement ―

spot_img

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে কুবিতে মশাল মিছিল

কুবি প্রতিনিধি: তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) মশাল মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক সংগঠন ‘উত্তরবঙ্গ...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসবিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে লালকার্ড দেখালো জবি শিক্ষার্থীরা

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে লালকার্ড দেখালো জবি শিক্ষার্থীরা

জবি প্রতিনিধিঃ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ফাইরোজ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনার বিচার ও যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেল কার্যকর করা দাবিতে প্রশাসনকে লাল কার্ড দেখিয়েছে শিক্ষার্থীরা।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বেলা ১ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য চত্বরে ‘নিপীড়ন বিরুদ্ধে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়’ এর ব্যানারে আযোজিত প্রতিকী সমাবেশে এ লাল কার্ড প্রদর্শন করেন।

গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ১৬ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ইভান তাহসীব বলেন, ‘জগন্নাথে যেকোনো নিপীড়নের বিরুদ্ধে আমরা অবস্থান নিবো। এখানে যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেল থাকলেও তার কেন কার্যক্রম নেই। এটি কার্যকর করতে হবে। এটিকে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। সেখানে শিক্ষার্থী প্রতিনিধি যুক্ত করতে হবে। যৌন নিপীড়নের বিরুদ্ধে একটি সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। শুধু কিছু প্রতিশ্রুতি দিলে হবে না। যখন একটা ঘটনা সামনে আসছে, তখন তদন্ত কমিটি করে দেওয়া হচ্ছে, ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে, আমরা এভাবে আর এগোতে চাইনা, আমরা আরেকটি অবন্তিকাকে দেখতে চাইনা, আরেকটি অংকনকে দেখতে চাই না।’

তিনি আরও বলেন,’আমাদের আন্দোলন ততদিন পর্যন্ত জারি থাকবে, যতদিন পর্যন্ত এটার একটা স্থায়ী সমাধান না হচ্ছে।
মহিউদ্দিন আল আরাবি বলেন, উপাচার্যকে নিয়ে মসজিদে গিয়ে শোক সভা করে ঘটনাটিকে হালকা করার চেষ্টা করা হয়েছে। আমাদের সহপাঠীর মৃত্যু হয়েছে। তাই এ বিষয়ে আমাদের কথাই শোনতে হবে।’

সমাবেশে ফিল্ম এন্ড টেলিভিশন বিভাগের শিক্ষার্থী শাহ সাকিব সোবহান বলেন, প্রক্টরিয়াল বডি করোনার সময় কুকুরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়া বরাদ্দ টাকা মেরে খেয়েছে। আজকে সেই প্রক্টরিয়ার বডি নিপীড়ন বিরোধী সেলের নামে ডামি সেল গঠন করে রেখেছে। প্রক্টরিয়াল বডি যখন তখন ক্যাম্পাস থেকে শিক্ষার্থীদের ধরে নিয়ে মুচলেকা সংগ্রহ করতো। এখন থেকে সেই খেলা আর চলবে না। যৌন নিপীড়ন সেলে ছাত্র-শিক্ষকসহ বাহির থেকে ম্যাজিস্ট্রেট এনে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। নিপীড়ক বিরোধী সেলের নামে যে টর্চার সেল যারা তৈরি করে রেখেছে, সেই প্রক্টর অফিসে আমরা সাতদিনের মধ্যে তালা ঝুলিয়ে দেবো।