spot_img

― Advertisement ―

spot_img

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলমের সাথে ইবি উপাচার্যের মতবিনিময়

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়...
প্রচ্ছদশিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনক্যাম্পাসস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলমের সাথে ইবি উপাচার্যের মতবিনিময়

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলমের সাথে ইবি উপাচার্যের মতবিনিময়

তানিম তানভীর, ইবি প্রতিনিধিঃ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন থানা স্থানান্তর না করা এবং একটি ফায়ার স্টেশন স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) কৃষি মন্ত্রণালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে সংক্ষিপ্ত আলোচনায় উপাচার্য এসব দাবি উত্থাপন করেন। উপদেষ্টা উত্থাপিত বিষয়গুলোর প্রতি ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেন।

উপাচার্য বলেন, “ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানা দীর্ঘদিন ধরে ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে থেকে সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এতে এলাকার জনগণ এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন উপকৃত হচ্ছে। থানাটি বর্তমান অবস্থান থেকে স্থানান্তর করা হলে জনসাধারণ ও প্রশাসনের জন্য সমস্যার সৃষ্টি হবে। তাই থানাটি বর্তমান অবস্থানেই রাখার আহ্বান জানাই।”

এছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় একটি ফায়ার স্টেশন স্থাপনের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, “অত্র এলাকায় ফায়ার স্টেশন স্থাপন করলে জরুরি সেবার মানোন্নয়ন হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি আশপাশের এলাকাবাসীও উপকৃত হবেন।”

আরও পড়ুনঃ লক্ষ্মীপুরে জমি দখলের অভিযোগে যুবদল নেতাকে বহিষ্কার

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী উপাচার্যের উত্থাপিত বিষয়গুলো গুরুত্ব সহকারে শুনে জানান, “জায়গা পাওয়া গেলে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে একটি ফায়ার স্টেশন স্থাপন করা সম্ভব।” তিনি থানার কার্যক্রম বর্তমান অবস্থানেই রাখার বিষয়টি বিবেচনায় নেবেন বলেও আশ্বাস দেন।

উল্লেখ্য, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে দেশের শিক্ষা খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এই প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও সেবা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ ধরনের উদ্যোগ প্রশংসনীয় বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।